History

 

বঙ্গবিদ্যা উৎসনির্দেশরীতি প্রণয়নের ইতিহাস

 

বঙ্গবিদ্যা উৎসনির্দেশরীতি প্রায় সাত বছরের ধারাবাহিক এবং সামূহিক প্রচেষ্টার ফসল। বিভিন্ন বিদ্যাশাখা এবং বিভিন্ন ভাষার বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে, সম্ভাব্য ব্যবহারকারীদের সঙ্গে প্রায়োগিক নানা দিক নিয়ে আলোচনা করে এবং বিভিন্ন পর্যায়ে একাধিক খসড়া নিয়ে আয়োজিত কর্মশালায় বিস্তৃত আলোচনা করে এই উৎসনির্দেশরীতিটি তৈরি করা হয়েছে। এই প্রচেষ্টার একটি বছরওয়ারি ইতিহাস এখানে দেওয়া হল।

২০১১

বাংলায় গবেষণামূলক প্রকাশনায় ব্যবহারের জন্য একটি মান্য বাংলা লিখনরীতি প্রস্তুত করার প্রস্তাব ২০১১ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা সম্মেলনে নেওয়া হয়। ওই সম্মেলনের সময় আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা পরিষৎ-এর উপদেষ্টাদের সভায় অধ্যাপক পবিত্র সরকার এই প্রস্তাব দেন। সভায় অধ্যাপক ৎসুয়োশি নারা, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক বরুণ কুমার চক্রবর্তী, অধ্যাপক সুতপা ভট্টাচার্য, অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান, অধ্যাপক রফিকউল্লাহ খান এবং ড. অমিতাভ চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন। প্রস্তাবটিতে সকলেই সম্মতি জানান এবং অধ্যাপক পবিত্র সরকারের সভাপতিত্বে এই মান্য গবেষণাপত্র লিখনরীতি প্রস্তুত করার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়।

২০১৩

২০১৩ সালে তৃতীয় আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা সম্মেলনের প্রস্তুতিপর্বে এবিষয়ে আবারও উদ্যোগ নেওয়া হয়। অধ্যাপক পবিত্র সরকারের নির্দেশনায় এ-বিষয়ক একটি প্রাথমিক খসড়া প্রস্তুত করেন অতনু সাহা, ড. অমিতাভ চক্রবর্তী এবং ড. তন্ময় বীর। এ পি এ, শিকাগো ম্যানুয়াল, পারদ্যু রাইটিং ল্যাব, এবং শের বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের লিখনরীতিগুলির ভিত্তিতে এই খসড়াটি প্রস্তুত করা হয়। ২০১৩ সালের ১৮ নভেম্বর খসড়াটি নিয়ে আলোচনার জন্য যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা পরিষৎ-এর পক্ষ থেকে বিশেষজ্ঞদের একটি সভার আয়োজন করা হয়। সেদিনই বিকেলে আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা পরিষৎ-এর নির্দেশক সমিতির সভায় খসড়াটি আবারও উপস্থাপিত হয়। বিস্তৃত আলোচনার পর সেদিন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে তৃতীয় আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীদের কাছ থেকে এই খসড়াটির মূলনীতিগুলো সম্পর্কে লিখিত মতামত জানতে চাওয়া হবে। সেদিন আরও সিদ্ধান্ত হয় যে ২০১৪ সালে ভারত ও বাংলাদেশের কয়েকটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা পরিষৎ এবিষয়ে আলোচনাচক্র এবং কর্মশালার আয়োজন করবে যাতে বিশেষজ্ঞ এবং গবেষকদের মতামত নিয়ে একটি মান্য বাংলা গবেষণাপত্র লিখনরীতি চূড়ান্ত করা যায়।

২০১৪

২০১৪ সালের ১১ জানুয়ারি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা পড়ানোর পঞ্চাশ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা পরিষৎ বাংলা গবেষণাপত্র লিখনরীতি অধিবেশন আয়োজিত হয়। এতে ভারত, বাংলাদেশ, চিন ও জাপানের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। অধ্যাপক পবিত্র সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই অধিবেশনে ড. অমিতাভ চক্রবর্তী এই উদ্যোগের বিভিন্ন পর্যায় সম্পর্কে অংশগ্রহণকারীদের অবগত করেন এবং আন্তর্জাতিক মহলে প্রচলিত রীতিগুলির মধ্যে মোট সাতটি গবেষণাপত্র লিখনরীতি নিয়ে তুলনাত্মক আলোচনা করেন। এতে যাদবপুরে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় আলোচিত লিখনরীতিগুলির অন্তর্গত এ পি এ এবং শিকাগো ম্যানুয়াল ছাড়াও মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যাসোসিয়েশন অব্‌ অ্যামেরিকা ম্যানুয়াল, স্যুইনবার্ন হার্ভার্ড স্টাইল, অ্যামেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন ম্যানুয়াল, ফরাসী উচ্চশিক্ষা দপ্তর প্রচারিত লিখনরীতি, এবং অস্ট্রিয়া, জার্মানি ও স্পেনে প্রচলিত লিখনরীতির তুলনামূলক আলোচনা করা হয়। এই আলোচনার প্রেক্ষিতে প্রস্তাবিত বাংলা গবেষণাপত্র লিখনরীতির বিভিন্ন দিক নিয়েও বিস্তৃত আলোচনা হয়।

এই আলোচনাচক্রেই ১২ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত আরেকটি অধিবেশনে বিভিন্ন ভারতীয় ভাষার বিশেষজ্ঞদের উপস্থিতিতে গবেষণাপত্র লিখনরীতি সম্পর্কে একটি সামগ্রিক প্রস্তাব আলোচিত হয়।

২০১৪ সালের ১৭ জানুয়ারি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভারতীয় ভাষা ও সাহিত্যবিদ্যা বিভাগে গবেষণাপত্র লিখনরীতির খসড়া নিয়ে বিভিন্ন ভারতীয় ভাষার বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি কর্মশালা আয়োজিত হয়।

এই কর্মশালাগুলির প্রস্তুতিপর্বে স্পেন, জার্মানি, কানাডা, অস্ট্রিয়া এবং পোলান্ডের বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে প্রাসঙ্গিক ভাষা এবং বিদ্যাশাখাগুলিতে প্রচলিত উৎসনির্দেশরীতিগুলি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। ভারতীয় ভাষাগুলির মধ্যে হিন্দি, মৈথিলি, ওড়িয়া, অসমীয়া, তামিল ও তেলুগু ভাষার বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে প্রাসঙ্গিক ভাষাগুলিতে উৎসনির্দেশরীতি সম্পর্কিত পরিস্থিতি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এছাড়া উৎসনির্দেশের বিভিন্ন মূলসূত্রের সম্ভাব্য বিকল্পগুলি সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের নির্দিষ্ট মতামত সংগ্রহ করা হয় এই পর্বে গবেষণা সহায়ক হিসেবে কাজ করেন দিলপ্রিত ভুল্লর এবং নিতু তিওয়ারি। এই পর্বেই সম্পূর্ণ লিখনরীতির বদলে শুধু উৎসনির্দেশরীতি প্রস্তুত করার দিকে মনোযোগ দেওয়া হয়।

এই কর্মশালাগুলির পর কর্মশালার সিদ্ধান্ত এবং বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে একটি খসড়া প্রস্তুত করে ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে সেই খসড়া সম্পর্কে আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা পরিষৎ-এর ওয়েবসাইটের মাধ্যমে মতামত প্রার্থনা করা হয়। এছাড়া ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রধান এবং শিক্ষকদের কাছেও খসড়াটি পাঠানো হয় এবং ব্যক্তিগত মতামতের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কর্মশালা আয়োজন করে কর্মশালার সিদ্ধান্তগুলি জানানোর জন্যও অনুরোধ করা হয়। এই পর্বে মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ আসোসিয়েশন অব আমেরিকা ম্যানুয়াল-এর সম্পাদকীয় বিভাগের সঙ্গে বিশেষ কিছু নীতিগত দিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। এভাবে প্রাপ্ত মতামতের ভিত্তিতে জন্য ড. অমিতাভ চক্রবর্তীর নির্দেশনায় শ্রী তন্ময় সিংহ মহাপাত্র এবং শ্রী অরিজিৎ কুন্ডু খসড়ায় বিস্তৃত পরিবর্তন করেন।  

 

২০১৫

২০১৫ সালের ৩০ জানুয়ারি ঢাকায় সমাজ ও ভাষা নিরীক্ষা পর্ষদ-এর উদ্যোগে, শুদ্ধস্বর, চারবাক এবং আনোয়ারা বাসিত মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় বঙ্গবিদ্যা লিখনরীতি নিয়ে একটি আলোচনাসভা আয়োজিত হয়। 

২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে জাপানের টোকিওতে অনুষ্ঠিত চতুর্থ আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা সম্মেলনে বঙ্গবিদ্যা উৎসনির্দেশরীতির খসড়া নিয়ে একটি বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় অনুদান আয়োগের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই অধিবেশনে বিস্তৃত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন অধ্যাপক অমিয় দেব, অধ্যাপক দং ইউ ছেন, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক পবিত্র সরকার, অধ্যাপক বরুণ কুমার চক্রবর্তী, বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান,  অধ্যাপক তপোধীর ভট্টাচার্য, অধ্যাপক মোহম্মদ ইউসুফ সিদ্দিক, অধ্যাপক ফরজানা ইসলাম, অধ্যাপক শুভা চক্রবর্তী দাশগুপ্ত, অধ্যাপক রফিকউল্লাহ খান, অধ্যাপক সনৎ কুমার নস্কর, অধ্যাপক সুচরিতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অধ্যাপক বেলা দাশ, অধ্যাপক খালেদ হোসেইন, অধ্যাপক শোয়াইব জিব্রান, ড. অমিতাভ চক্রবর্তী প্রমুখ।

অধিবেশনে বেশ কিছু সংশোধন প্রস্তাবিত হয়। এছাড়াও সিদ্ধান্ত হয় যে পরবর্তী পর্যায়ে বাংলাদেশে এবং ভারতে দুটি কর্মশালা আয়োজন করে খসড়াটি চূড়ান্ত করে বাংলাদেশে বাংলা একাডেমি এবং ভারতে আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা পরিষৎ উৎসনির্দেশরীতিটি প্রকাশ করবে।

 

২০১৬

২০১৬ সালের ১০ আগস্ট বাংলা একাডেমি-তে উৎসনির্দেশরীতি নিয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় অংশগ্রহণ করেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান, অধ্যাপক রফিক উল্লাহ খান, অধ্যাপক খালেদ হোসেইন, এবং ড. অমিতাভ চক্রবর্তী। সভায় জাপানের টোকিওতে অনুষ্ঠিত চতুর্থ আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা সম্মেলনে বঙ্গবিদ্যা উৎসনির্দেশরীতির খসড়া নিয়ে অনুষ্ঠিত বিশেষ অধিবেশনের প্রস্তাবগুলো অনুমোদিত হয় এবং পরবর্তী পরিকল্পনা নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা হয়।

২০১৬ সালের ৩১ অগাস্ট যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবিদ্যা উৎসনির্দেশরীতির খসড়া নিয়ে এক দিনের আন্তর্জাতিক কর্মশালা আয়োজিত হয়। অধ্যাপক বারিদবরণ ঘোষের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় যোগ দেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক পবিত্র সরকার, অধ্যাপক পল্লব সেনগুপ্ত, অধ্যাপক সুমিতা চক্রবর্তী, অধ্যাপক অরুণ ঘোষ, অধ্যাপক গোপা দত্ত ভৌমিক, অধ্যাপক সুচরিতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ড. মলয় রক্ষিত, ড. আফরোজা খাতুন, ড. সুশ্রীমা দত্ত সেনশর্মা, ড. ইমানুল হক, ড. অমিতাভ চক্রবর্তী এবং শ্রী তন্ময় সিংহ মহাপাত্র।

সভায় জাপানের টোকিও বিদেশবিদ্যা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত চতুর্থ আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা সম্মেলনে বঙ্গবিদ্যা উৎসনির্দেশরীতি নিয়ে অনুষ্ঠিত বিশেষ অধিবেশনে যেসব সংশোধনী প্রস্তাবিত হয়েছিল সেগুলি নিয়ে আলোচনা হয়। সংশোধনীগুলির প্রেক্ষিতে কিছু সম্ভাব্য সূত্রও আলোচনার জন্য উপস্থাপিত হয় হয়। এছাড়াও অংশগ্রহণকারী বিশেষজ্ঞরা আরো কিছু সংশোধনী প্রস্তাব করেন এবং সেগুলি নিয়েও বিস্তৃত আলোচনা হয়। এই কর্মশালায় কিছু কিছু সংশোধনী সম্পর্কে একমত হওয়া গেলেও কয়েকটি বিশেষ সমস্যা নিয়ে একমত হওয়া যায়নি। স্থির হয় যে ঢাকায় বাংলা একাডেমিতে আয়োজিতব্য কর্মশালার সিদ্ধান্তই এসব ক্ষেত্রে চূড়ান্ত বিবেচিত হবে।

 

২০১৭

 

খসড়াটির ব্যবহারযোগ্যতা বিবেচনার জন্য ২০১৭ সালের ১৮ মার্চ পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুর মহিলা মহাবিদ্যালয়ে এবং ৩১ মার্চ পশ্চিমবঙ্গের চাকদহ মহাবিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রী, গবেষক এবং শিক্ষকদের জন্য দুটি প্রশিক্ষণমূলক কর্মশালার আয়োজন করা হয়। খসড়াটির বিভিন্ন দিক নিয়ে এই কর্মশালাদুটিতে অংশগ্রহণকারীদের লিখিত মতামত নেওয়া হয়েছে। সেই মতামতের ভিত্তিতে প্রস্তুত প্রতিবেদনগুলিও খসড়া চূড়ান্ত করার সময় বিবেচনায় রাখা হবে।  

২০১৭ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষজ্ঞদের একটি কর্মশালায় খসড়াটি নিয়ে আবার আলোচনা হয়। কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক রফিকউল্লাহ খান, অধ্যাপক সৈয়দ আজিজুল হক, অধ্যাপক সৈয়দ শাহরিয়ার রহমান, অধ্যাপক শোয়াইব জিব্রান এবং ড. অমিতাভ চক্রবর্তী।  

২০১৭ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর দুপুরে বাংলা একাডেমিতে একটি সভায় কর্মশালায় আলোচিত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা এবং সিদ্ধান্ত হয়।  সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক রফিকউল্লাহ খান, অধ্যাপক খালেদ হোসাইন ড. অমিতাভ চক্রবর্তী।  

২০১৭ সালের অক্টোবরে খসড়ার বিভিন্ন অংশ আরেকবার বিভিন্ন বিদ্যাশাখার বিশেষজ্ঞদের কাছে পাঠানো হয় চূড়ান্ত মতামতের জন্য। তাঁদের মতামতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংশোধন করে ডিসেম্বরে খসড়া চূড়ান্ত করা হয়।

 

 

 
 

     
     
     
     

    top